প্রকাশ : ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৬:৩৬ পিএম

অনলাইন সংস্করণ

এ সম্পর্কিত আরও খবর

মুন্সীগঞ্জে ৭ দিনে ১৮ প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ৩৪ লক্ষাধিক টাকা অর্থদন্ড

প্রকাশ : ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৬:৩৬ পিএম

অনলাইন সংস্করণ

👁 4 views

মুন্সীগঞ্জে ৭ দিনে ১৮ প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ৩৪ লক্ষাধিক টাকা অর্থদন্ড।


মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি:

মুন্সীগঞ্জে পরিবেশ আইন অমান্য করায় গত দুই মাসে ৭ দিনে ১৮ প্রতিষ্ঠানকে ৩৪ লক্ষ ৫১ হাজার টাকা অর্থদন্ড দিয়েছে চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আওতাধীন পরিবেশের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট ও সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইফতি হাসান ইমরান ও শহিদুল ইসলাম। গেল
রোববার (০৯ ফেব্রুয়ারী) বিকেল ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত জেলার গজারিয়া উপজেলার ভিটি কান্দী এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।

এসময় পরিবেশের ছাড়পত্র নবায়ন না থাকায় জে.এম.আই ইন্ডাস্ট্রি পার্ককে পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে ১০ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ২০ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন পরিবেশের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম। এসময় ৩ মাসের মধ্যে পরিবেশের সমস্ত বিধি-বিধান প্রতিপালন করার সময়সীমা বেধে দেওয়া হয়। কোম্পানির পক্ষে সংশ্লিষ্ট এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টরকে এই দণ্ড আরোপ করা হয়। এর আগে একই দিনে গজারিয়া উপজেলার আনারপুরা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় পরিবেশের ছাড়পত্র নবায়ন না থাকায় বসুন্ধরা পেপার মিলস লিমিটেডকে পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে ৫ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ২০ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন পরিবেশের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট ইফতি হাসান ইমরান। এসময় ৩ মাসের মধ্যে পরিবেশের সমস্ত বিধি-বিধান প্রতিপালন করার সময়সীমা বেধে দেওয়া হয়। কোম্পানির পক্ষে সংশ্লিষ্ট প্রজেক্ট হেডকে এই দণ্ড আরোপ করা হয়। এর আগে রবিবার (০২ ফেব্রুয়ারী) বিকেল ৩ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত সদর উপজেলার পশ্চিম মুক্তারপুর এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় পরিবেশের ছাড়পত্র নবায়ন না থাকায় ও ইটিপি বন্ধ করে তরল বর্জ্য নদীতে নির্গমন করায় বর্ণালি ফেব্রিক্স লিমিটেডকে পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে ২ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড, এবং পরিবেশের ছাড়পত্র না থাকায় ও ইটিপি অকেজো রেখে তরল বর্জ্য নদীতে নির্গমন করায় এশিয়া পেপার এন্ড বোর্ড মিল লিমিটেডকে ৩ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ২৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন পরিবেশের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট ইফতি হাসান ইমরান। এসময় ১ মাসের মধ্যে সমস্ত বিধি-বিধান প্রতিপালনের সময়সীমা বেধে দেওয়া হয়। কোম্পানির পক্ষে সংশ্লিষ্ট ম্যানেজারকে এই দণ্ড আরোপ করা হয়। বর্ণালি ফেব্রিক্স লিমিটেড অর্থদন্ডের টাকা পরিশোধ করেন কিন্তু এশিয়া পেপার এন্ড বোর্ড মিল লিমিটেড অর্থদন্ডের টাকা পরিশোধ না করায় ম্যানেজারকে সাজা পরোয়ানামূলে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়। একই দিনে বিকেল ৪ টা থেকে সদর উপজেলার পশ্চিম মুক্তারপুর এলাকায় ক্রাউন সিমেন্ট ফ্যাক্টরিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় পরিবেশের ছাড়পত্র নবায়ন না থাকায় ও খোলা অবস্থায় কাঁচামাল ও নির্মাণ সামগ্রী রাখায় ক্রাউন সিমেন্ট ফ্যাক্টরিকে পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে ৩ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ২৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড, এবং খোলা অবস্থায় কাচামাল ও নির্মাণ সামগ্রী রাখায় ফ্যাক্টরিটিকে বায়ুদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালায় ২ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন পরিবেশের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম। এসময় ৩ মাসের মধ্যে বায়ু দূষণ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার সময়সীমা বেধে দেওয়া হয়। কোম্পানির পক্ষে সংশ্লিষ্ট সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজারকে এই দণ্ড আরোপ করা হয়। এর আগে একই দিনে বিকেল ৪ টা থেকে সদর উপজেলার পশ্চিম মুক্তারপুর এলাকায় ক্রাউন সিমেন্ট ফ্যাক্টরিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় পরিবেশের ছাড়পত্র নবায়ন না থাকায় ও খোলা অবস্থায় কাঁচামাল ও নির্মাণ সামগ্রী রাখায় ক্রাউন সিমেন্ট ফ্যাক্টরিকে পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে ৩ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ২৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড, এবং খোলা অবস্থায় কাচামাল ও নির্মাণ সামগ্রী রাখায় ফ্যাক্টরিটিকে বায়ুদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালায় ২ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন পরিবেশের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম। এসময় ৩ মাসের মধ্যে বায়ু দূষণ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার সময়সীমা বেধে দেওয়া হয়। কোম্পানির পক্ষে সংশ্লিষ্ট সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজারকে এই দণ্ড আরোপ করা হয়। এর আগে রবিবার (১৯ জানুয়ারী) বিকেল ৩ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত সদর উপজেলার পশ্চিম মুক্তারপুর এলাকায় স্ক্যান সিমেন্ট ও মেট্রোসেম সিমেন্ট ফ্যাক্টরিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় পরিবেশের ছাড়পত্র নবায়ন না থাকায় মেট্রোসেম সিমেন্ট ফ্যাক্টরিকে পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে ২ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ২৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড, এবং খোলা অবস্থায় কাচামাল ও নির্মাণ সামগ্রী রাখায় স্ক্যান সিমেন্ট ফ্যাক্টরিকে বায়ুদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালায় ১ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ১৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন পরিবেশের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট ইফতি হাসান ইমরান। এছাড়া ৩ মাসের মধ্যে বায়ু দূষণ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার সময়সীমা বেধে দেওয়া হয়। কোম্পানির পক্ষে সংশ্লিষ্ট জেনারেল ম্যানেজারকে এই দণ্ড আরোপ করা হয়। এর আগে রোববার (১২ জানুয়ারী) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা হতে রাত ৮ টা পর্যন্ত সদর উপজেলার শহরে ২ ও ৩ নং সুপার মার্কেট এলাকায় মুন্সীগঞ্জ মেডিকেল হল এবং রোকেয়া ফার্মেসিতে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়। মুন্সীগঞ্জে ঔষধ ও কসমেটিকস আইন, ২০২৩ লংঘন করায় প্রতিষ্ঠান দুটিকে ১৫ ( পনের) হাজার টাকা অর্থ দন্ড আরোপ করেন চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আওতাধীন পরিবেশের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট ও সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম। এছাড়াও অবৈধ ড্রাগস ও ফিজিশিয়ান স্যাম্পল জব্দ করা হয়। এর আগে একই তারিখে রাত ৮ টার দিকে শহরের ২নং সুপার মার্কেট এলাকায় এমবিবিএস ডিগ্রি ছাড়া অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা প্রদান করায় মোহাম্মদ তাজুল ইসলামকে বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইনে নিবন্ধন ব্যতিত অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা প্রদান করায় ৫ হাজার টাকা অর্থ দণ্ড আরোপ এবং এমবিবিএস ডিগ্রি ছাড়া অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা করায় ৫ হাজার টাকা অর্থদন্ড আরোপ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম। এ সময় অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যাহৃত সীল ও প্যাড জব্দ করা হয় এবং দোষী ব্যাক্তি তাজুল ইসলামকে ইউনানী চিকিৎসার ডিগ্রি থাকায় কেবলমাত্র ইউনানী বিষয়ে চিকিৎসা প্রদানের নির্দেশ দেয়া হয়।। এর আগে একই তারিখে সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে উপজেলার পঞ্চসার মুক্তারপুর ও মিরেশ্বরাই এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। বায়ুদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালায় মেসার্স দেওয়ান এন্টারপ্রাইজকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে ৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদন্ড আরোপ করা হয়। এছাড়াও একই অপরাধে মেসার্স সুলতান এন্ড সন্স ও মেসার্স তাজ রাজ এন্টারপ্রাইজ প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায় ৫ দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম।এ সময় দুটি প্রতিষ্ঠানের মালিক না থাকায় তাদের বিরুদ্ধে সাজা ওয়ারেন্ট ইসু করা হয়েছে। এর আগে একই দিনে বিকেল ৩ টা থেকে ৬ টা পর্যন্ত সদর উপজেলার পশ্চিম মুক্তারপুর এলাকায় শাহ সিমেন্ট ফ্যাক্টরিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় খোলা অবস্থায় যত্রতত্র বর্জ্য ফেলে রেখে বায়ুদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালায় ২ লক্ষ টাকা করে মোট ৪ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদানের আদেশ দেন পরিবেশের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট ইফতি হাসান ইমরান। এছাড়া ৬ মাসের মধ্যে বায়ু দূষণ প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার সময়সীমা বেধে দেওয়া হয়। এসময় কোম্পানির পক্ষে জেনারেল ম্যানেজার মো. মোস্তাফিজুর রহমানকে উক্ত দন্ড আরোপ করা হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৬ টার দিকে শহরের মাঠপাড়া এলাকায় উচ্চ শব্দে গান বাজানোয় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে রোমান হোসেন নামে এক ব্যক্তিকে ২ হাজার টাকা অর্থদণ্ড আরোপ করেন মুন্সীগঞ্জ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আওতাধীন পরিবেশের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট ও সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ইফতি হাসান ইমরান। এসময় উচ্চশব্দে গান বাজানো বন্ধ করে অল্প শব্দে গান বাজানোর নির্দেশ দেন। তাছাড়া ম্যাজিস্ট্রেট শব্দের মাত্রা পরিমাপ করে ১০৪ ডেসিবেল তীব্রতা শনাক্ত করেন যা অনুমোদিত মাত্রার দিগুনেরও বেশি। শব্দ দূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা ২০০৬ এর ১৮ বিধি অনুযায়ী এই দন্ড আরোপ করা হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) বিকেলের দিকে শহরের মানিকপুর এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় রেনেসাঁ ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ২০ হাজার, ডক্টরস ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ২০ হাজারও ফেমাস হেলথ কেয়ার নামক ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড আরোপ করা হয়েছে। এ সময় ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইসেন্স নবায়ন না থাকায় এবং টেকনিশিয়ান ছাড়াই সাধারণ অদক্ষ লোক দিয়ে পরীক্ষা নিরিক্ষা করায় দি মেডিকেল প্র্যাকটিস এন্ড প্রাইভেট ক্লিনিকস এন্ড ল্যাবরেটরিস (রেগুলেশন) অর্ডিন্যান্স ১৯৮২ এর ১৩ ধারায় আইন নির্ধারিত সর্বোচ্চ অর্থদণ্ড হিসেবে ৩ ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে ৫০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড আরোপ করা হয়েছে। এছাড়া ১৫ দিনের মধ্যে সকল আইনী শর্তসমূহ প্রতিপালনের সময়সীমা বেধে দেওয়া এবং সেবাপ্রদানকারী অযোগ্য স্টাফদের বের করে দেওয়া হয়েছে। এর আগে বুধবার (১ জানুয়ারী) বিকেল ৩ টা থেকে ৫টা পর্যন্ত সদর উপজেলার চর মুক্তারপুর এলাকায় প্রিমিয়ার সিমেন্ট ফ্যাক্টরিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এ সময় পরিবেশের ছাড়পত্র নবায়ন না করে ফ্যাক্টরি পরিচালনা করায় এবং ফ্যাক্টরিতে যত্রতত্র বর্জ্য ফেলে রাখা ও নির্মান সামগ্রী খোলা অবস্থায় রাখায় প্রিমিয়ার সিমেন্ট ফ্যাক্টরির কোম্পানির পক্ষে জেনারেল ম্যানেজার মো. আতাউল গনিকে পরিবেশের ছাড়পত্র না থাকায় ১ লাখ টাকা, যত্রতত্র বর্জ্য ফেলে রাখায় ৫০ হাজার টাকা ও নির্মান সামগ্রী খোলা অবস্থায় রাখায় ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ২ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদানের আদেশ দেন পরিবেশের স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট ইফতি হাসান ইমরান। বিষয়টি নিশ্চিত করে পরিবেশের বেঞ্চ সহকারী জাকির হোসেন জানান, গত দুই মাসে ৭ অভিযানে ১৮ প্রতিষ্ঠানকে ৩৪ লক্ষ ৫১ হাজার টাকা অর্থদন্ড দিয়েছে পরিবেশের স্পেশাল মোবাইল কোর্টের বিচারকগণ। প্রতিটি অভিযানে পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক মিজানুর রহমান ও সিনিয়র কেমিস্ট মো. সানোয়ার হোসেন সহ অপর বেঞ্চ সহকারী জীবন সরকার ও আমি উপস্থিত ছিলাম। বিচারকদের অভিযান অব্যাহত আছে।

0 0 votes
Article Rating
Subscribe
Notify of
guest
0 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments